গাজীপুর থেকে আলমগীর কবীর:
ঈদ পরবর্তী সময়ে ২৩ মে ২০২১ইং পযর্ন্ত সরকারি ঘোষনা লকডাউন চলমান রয়েছে।
বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ কল্পে সরকার বিধিনিষেধ আরোপ করেন। বিধিনিষেধ অমান্য করে আন্তঃ জেলা বাস, ট্রাক ও পিক-আপ গুলো যাত্রী পরিবহনে করছে। ঈদের আগে ও পরে এহেন অবস্থা মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ আরও বাড়তে পারে।
এদিকে মহাসড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের দাম মেলানোর সময় নেই। আন্তঃজেলা থেকে আগত গণমানুষের ঢল ঠেকাতে ঢাকায় ঢোকার প্রবেশদার গুলোতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ঈদ পরবর্তী সময়ে ঢাকা মুখী মানুষের ঢল উদবেগের বিষয়। যে যেভাবে পারছে ঢাকায় আসছে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আশঙ্কা এড়াতে ঢাকা দক্ষিনের মেয়র ঘোষনা দিয়েছিলেন, যারা গ্রামে যাচ্ছেন তাূদের প্রতি লকডাউন শেষে ঢাকায় ফেরার জন্য।
সরকারীভাবে গণপরিবহনে কঠোর নির্দেশনা থাকলেও তারা মানতে রাজি নন। অপর দিকে মহাসড়কে দায়িত্বরত হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তাদের কঠোর নির্দেশনা আন্তঃজেলা বাস,ট্রাক ও পিক আপে যাত্রী পরিবহন সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা।
১৯ মে ২০২১ইং গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশের সালনা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মীর গোলাম ফারুক বলেন, হাইওয়ে পুলিশ সুপার আলী আহম্মদ খান, স্যারের নির্দেশনায় গাজীপুরের চন্দ্রা মোড়, ও খাড়াজোড়া নামক এলাকার মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে নিয়মিত কাজ করছি আমরা।
প্রতিদিনের ন্যায় সরকারী বিধিনিষেধ অমান্যকারী আন্তঃজেলা বাস,ট্রাক ও পিক-আপের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মটরযান আধ্যাদেশ বলে আজও ৫৫ টি মামলা দায়ের করেছি।
এরমধ্যে আন্তঃজেলা বাসের ৪৪ টি মামলা এবং পিকআপ ও ট্রাকের বিরুদ্ধে ১১ টি মামলা দায়ের করছি।
পরবর্তী নির্দশনা না আসা পযর্ন্ত এ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।